আমাদের সকলের রুট শব্দটির সাথে পরিচয় হয়েছে গনিতের মাধ্যমে , এছাড়াও পথ বা রাস্তা বুঝাতে রুট শব্দটি ব্যাবহার করা হয় আবার উদ্ভিদ নিয়ে পড়াশোনা করা মানুষ বলবে রুট মানে গাছের শিকড় ।
এর সাথে সাথে
আরেকটা জিনিশ পাইকারী হারে শোনা যায় , সেটি হল মোবাইল রুট করা । রুট নিয়ে বেশ কিছু কথা প্রচলিত আছে
যে এন্ড্রয়েডের পরিপূর্ণ পারফরম্যান্স পাওয়ার জন্য রুট করে । এই কথা শোনা মাত্রই অনেকে রুট করতে উঠে পড়ে লাগে , বরং দেখা যায় রুট করার পর থেকে
মোবাইলে শ খানেক সমস্যার আগমন ঘটেছে ।
তো রুট আসলে কি ? আসুন সোজা ভাবেই জেনে নেই । লিন্যাক্স ইউজাররা একটি শব্দের সাথে বেশ ভাল ভাবেই পরিচিত তা হল রুট ডিরেক্টরি । মোবাইলের এই রুট হল অনেকটা ওইটাই , অ্যাডমিনিস্ট্রেটর বা প্রশাসক এর অনুমতি পাওয়া বলা যেতে পারে ,এই অনুমতি থাকলে ব্যবহারকারী সেই ডিভাইসে যা ইচ্ছে তাই করতে পারেন।উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে ব্যবহারকারী অ্যাডমিনিস্ট্রেটর প্রিভিলেজ ছাড়া সিস্টেম ফাইলগুলো নিয়ে কাজ করতে পারেন না । লিনাক্সেও তেমনি রুট পারমিশন প্রাপ্ত ইউজার ছাড়া সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের কাজগুলো করা যায় না। যিনি লিনাক্স-চালিত কম্পিউটার বা সার্ভারে যা ইচ্ছে তাই করতে পারেন অথবা যার সব কিছু করার অনুমতি রয়েছে, তাকেই রুট ইউজার বলা হয়। এখন প্রশ্ন আশতে পারে এন্ড্রয়েডের কথা বলে লিন্যাক্স এর ভাষন কেন দেয়া হচ্ছে , এর জন্যই যে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমটি লিনাক্স কার্নেলের উপর ভিত্তি করেই তৈরি করা হয়েছে। যারা কম্পিউটারে লিনাক্সভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করেছেন, তারা অ্যান্ড্রয়েড রুট করার পর কম্পিউটারের মতোই ফাইল সিস্টেম (রুট পার্টিশন) দেখতে পাবেন অ্যান্ড্রয়েডে,
মানুষ কেন রুট ব্যাবহার করে ? একেক মানুষের চাহিদা বা ইচ্ছা এক এক রকম । কেও ডেভেলপিং এর জন্য , কেও কিছু বিশেষ সুবিধার জন্য , কেও স্পেসাল কিছু এপস ইন্সটল করার জন্য , আবার কেও আরেকজনের কাছে কিছু শুনে কিছু না বুঝেও রুট করে থাকে । এর সুবিধা যেমন আছে অসুবিধাও কিন্তু কম নয়
তো আসুন সুবিধা অসুবিধা গুলো একটউ দেখি
সুবিধাঃ
বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে ডিভাইসের অব্যবহৃত ফাইল,
টেমপোরারি ফাইল ইত্যাদি নিয়মিত মুছে ফোনের গতি ঠিক রাখা যায়
,স্পিড বাড়ানো কমানোর সুবিধা পাওয়া যায় যার মাধ্যমে অপ্রয়োজনী সময়ে স্পীড কমিয়ে ব্যাটারী ব্যাক আপ এর সময় বাড়ানো যায়।
মোবাইলের ভিতরের ডিজাইন সম্পুর্ন রূপে পরিবর্তন করা যায়
অন্যদের মোবাইল থেকে সম্পূর্ন ভিন্ন ভাবে মন মত সেট করা যায় ।
অসুবিধা:
নতুন কেনা মোবাইলে কোম্পানী ওয়ারেন্টি প্রদান করে , রুট করা মোবাইলের ক্ষেত্রে ওয়ারেন্টি কার্যকর হয় না ,
একটু এদিক সেদিক হলে ফোন ব্রিক হয়ে যায় অর্থাৎ কাজের অযোগ্য হয়ে যায় এক্ষেত্রে স্থায়ী বা অস্থায়ী সমস্যা হয়
ফ্রী ভাবে প্রবেশের একটি রাস্তা তৈরী হয়ে যাওয়া যা দিয়ে ভাইরাস , ম্যালওয়্যার , স্প্যাম প্রবেশ করে সেক্ষেত্রে এন্ড্রএডের সিকিউরিটি কাজ করতে পারে না ,
রুট করার কিছু এপসঃ
রুট করা টা একটু ক্রিটিকাল সব ফোন একই নিয়মে রুট করা যায় না , ইউটিউব বা গুগলের সাহায্য নিতে পারেন এতে , কারন মডেল ভিত্তিক রুট সিস্টেম ও আলাদা হয় । মোবাইলের এপ এবং কম্পিউটার দিয়েই রুট করা যায়, মোবাইল এপ দিয়ে করতে গেলে Kingroot বা Framaroot বেশ ভাল এপ , আর কম্পিউটার দিয়ে করতে চাইলে kingo root ব্যাবহার করতে পারেন ।
রুট করার সুবিধা অসুবিধা দুটোই দেয়া হয়েছে । রুট করা বা না করা এখন সম্পূর্ন আপনার ইচ্ছার বা প্রয়োজনের উপর নির্ভর করে ।
তো রুট আসলে কি ? আসুন সোজা ভাবেই জেনে নেই । লিন্যাক্স ইউজাররা একটি শব্দের সাথে বেশ ভাল ভাবেই পরিচিত তা হল রুট ডিরেক্টরি । মোবাইলের এই রুট হল অনেকটা ওইটাই , অ্যাডমিনিস্ট্রেটর বা প্রশাসক এর অনুমতি পাওয়া বলা যেতে পারে ,এই অনুমতি থাকলে ব্যবহারকারী সেই ডিভাইসে যা ইচ্ছে তাই করতে পারেন।উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে ব্যবহারকারী অ্যাডমিনিস্ট্রেটর প্রিভিলেজ ছাড়া সিস্টেম ফাইলগুলো নিয়ে কাজ করতে পারেন না । লিনাক্সেও তেমনি রুট পারমিশন প্রাপ্ত ইউজার ছাড়া সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের কাজগুলো করা যায় না। যিনি লিনাক্স-চালিত কম্পিউটার বা সার্ভারে যা ইচ্ছে তাই করতে পারেন অথবা যার সব কিছু করার অনুমতি রয়েছে, তাকেই রুট ইউজার বলা হয়। এখন প্রশ্ন আশতে পারে এন্ড্রয়েডের কথা বলে লিন্যাক্স এর ভাষন কেন দেয়া হচ্ছে , এর জন্যই যে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমটি লিনাক্স কার্নেলের উপর ভিত্তি করেই তৈরি করা হয়েছে। যারা কম্পিউটারে লিনাক্সভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করেছেন, তারা অ্যান্ড্রয়েড রুট করার পর কম্পিউটারের মতোই ফাইল সিস্টেম (রুট পার্টিশন) দেখতে পাবেন অ্যান্ড্রয়েডে,
মানুষ কেন রুট ব্যাবহার করে ? একেক মানুষের চাহিদা বা ইচ্ছা এক এক রকম । কেও ডেভেলপিং এর জন্য , কেও কিছু বিশেষ সুবিধার জন্য , কেও স্পেসাল কিছু এপস ইন্সটল করার জন্য , আবার কেও আরেকজনের কাছে কিছু শুনে কিছু না বুঝেও রুট করে থাকে । এর সুবিধা যেমন আছে অসুবিধাও কিন্তু কম নয়
তো আসুন সুবিধা অসুবিধা গুলো একটউ দেখি
সুবিধাঃ
বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে ডিভাইসের অব্যবহৃত ফাইল,
টেমপোরারি ফাইল ইত্যাদি নিয়মিত মুছে ফোনের গতি ঠিক রাখা যায়
,স্পিড বাড়ানো কমানোর সুবিধা পাওয়া যায় যার মাধ্যমে অপ্রয়োজনী সময়ে স্পীড কমিয়ে ব্যাটারী ব্যাক আপ এর সময় বাড়ানো যায়।
মোবাইলের ভিতরের ডিজাইন সম্পুর্ন রূপে পরিবর্তন করা যায়
অন্যদের মোবাইল থেকে সম্পূর্ন ভিন্ন ভাবে মন মত সেট করা যায় ।
অসুবিধা:
নতুন কেনা মোবাইলে কোম্পানী ওয়ারেন্টি প্রদান করে , রুট করা মোবাইলের ক্ষেত্রে ওয়ারেন্টি কার্যকর হয় না ,
একটু এদিক সেদিক হলে ফোন ব্রিক হয়ে যায় অর্থাৎ কাজের অযোগ্য হয়ে যায় এক্ষেত্রে স্থায়ী বা অস্থায়ী সমস্যা হয়
ফ্রী ভাবে প্রবেশের একটি রাস্তা তৈরী হয়ে যাওয়া যা দিয়ে ভাইরাস , ম্যালওয়্যার , স্প্যাম প্রবেশ করে সেক্ষেত্রে এন্ড্রএডের সিকিউরিটি কাজ করতে পারে না ,
রুট করার কিছু এপসঃ
রুট করা টা একটু ক্রিটিকাল সব ফোন একই নিয়মে রুট করা যায় না , ইউটিউব বা গুগলের সাহায্য নিতে পারেন এতে , কারন মডেল ভিত্তিক রুট সিস্টেম ও আলাদা হয় । মোবাইলের এপ এবং কম্পিউটার দিয়েই রুট করা যায়, মোবাইল এপ দিয়ে করতে গেলে Kingroot বা Framaroot বেশ ভাল এপ , আর কম্পিউটার দিয়ে করতে চাইলে kingo root ব্যাবহার করতে পারেন ।
রুট করার সুবিধা অসুবিধা দুটোই দেয়া হয়েছে । রুট করা বা না করা এখন সম্পূর্ন আপনার ইচ্ছার বা প্রয়োজনের উপর নির্ভর করে ।