এখন ইন্টারনেট
ছাড়া আমাদের এক মূহুর্তও টিকে থাকা সম্ভব নয় , অনেকে পেশাদারিত্বের খাতিরে , ঘরের কাজে , বিনোদনের জন্য
সব কাজেই
প্রায় ইন্টারনেটের উপর নির্ভরশীল । ঘর বা অফিসে ইন্টারনেটের সংযোগ গুলো দেয়া হয় রাউটার এর
মাধ্যমে ।
ওয়্যারলেস এই প্রযুক্তির মাধ্যমে ঘরের বা অফিস রুমের যেকোন স্থানথেকেই চালানো যায় ইন্টারনেট ।
সব কিছুরই ভাল খারাপ রয়েছে , আমরা কি কেও চিন্তা করেছি ঘরের ওয়াইফাই আমাদের কি ক্ষতি করতে পারে । আসুন জেনে আসি এর ক্ষতিকর দিক গুলো ।
ওয়ারলেস ইন্টারনেট রাউটার অথবা ওয়াই ফাই মডেমের সংযোগ যা থেকে বিচ্ছুরিত হয় ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশনের । ঘরে যে তরঙ্গের সাহায্যে খাবার গরম করি সেই একি তরঙ্গ বিকিরিত হয় এসব ওয়ারলেস রাউটারে। এসব তরঙ্গ সাধারণত লো গিগাহার্জে বিকিরিত হয়। মডেমের ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশন মানব শরীরের জন্য ক্ষতিকর। কেও যখন ওয়াই ফাই সিগন্যাল সার্চ করেন তখন তরঙ্গ চলাচল করার সময় তার আশে পাশে ইলেক্ট্রো ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করে যার থেকে ইলেক্ট্রো ম্যাগনেটিক রেডিয়েশন উৎপন্ন হয়। ওয়াই ফাই সিগন্যাল আপনার ত্বক ভেদ করে শরীরের অভন্তরে চলে যায়। এর ফলে স্কিন ক্যান্সারের ঝুঁকির দেখা দেয়। সম্প্রতি বিশেষজ্ঞরা এক গবেষণায় দেখেন, ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গ বিকিরণের ফলে মানব শরীরে নানা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় যেমন- মাথা ব্যথা, চোখের দৃষ্টি ঘোলা হয়ে যাওয়া, স্বল্প নিদ্রা, হৃদরোগ সহ নানান রোগ দেখা দেয়। রাউটার ও ওয়াই ফাই টাওয়ারে যেহেতু তরঙ্গ ব্যাবহৃত হয়, তাই এসব টাওয়ারের আশেপাশে রেডিয়েশন উৎপন্ন হয়। এই রেডিয়েশন এন্টেনার যত কাছে থাকে তত বেশী, এবং দূরত্ব বাড়লে দূর্বল হয়ে পড়ে।
সমাধানঃ
ইন্টারনেট আমাদের এতটাই জীবনের সাথে মিশে গেছে যে এটি ত্যাগ করে থাকা কষ্টকরই বটে , তবে কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করে ক্ষতির কিছুটা কমানো যায়।
১) বেশীর ভাগ ওয়াই ফাই ও রাউটারের কারনে শরীরে যে ক্ষতি হয় তার মূল কারণ কাজ ছাড়া আমরা ওয়াই ফাই ও রাউটার সংযোগ বন্ধ করি না, বিশেষ করে রাতের বেলায়ও এসব সংযোগ চলতে থাকে ফলে এ সময় এসব তরঙ্গ আমাদের জন্য ক্ষতি বয়ে আনে।তাই ঘুমানোর আগে রাউটার অফ করে দেয়া ভাল
২) রাউটার এর অবস্থান আপনার থাকার জায়গার একদম কাছাকাছি রাখবেন না
৩) গর্ভবতী নারীদের ক্ষেত্রে ওয়াইফাই রাউটার থেকে দূরে থাকাই শ্রেয়।
রাউটারের ক্ষতিকারক দিক অনেকেই হয়ত বলবে কম , কিন্তু অল্প রেডিয়েশন প্রতিদিন অনবরত শরীরে প্রবেশ করলে যে ক্ষতি হবে তা তো বলার অপেক্ষা রাখে না তাই অপ্রয়োজনে রাউটার বন্ধ রাখুন ।
ওয়্যারলেস এই প্রযুক্তির মাধ্যমে ঘরের বা অফিস রুমের যেকোন স্থানথেকেই চালানো যায় ইন্টারনেট ।
সব কিছুরই ভাল খারাপ রয়েছে , আমরা কি কেও চিন্তা করেছি ঘরের ওয়াইফাই আমাদের কি ক্ষতি করতে পারে । আসুন জেনে আসি এর ক্ষতিকর দিক গুলো ।
ওয়ারলেস ইন্টারনেট রাউটার অথবা ওয়াই ফাই মডেমের সংযোগ যা থেকে বিচ্ছুরিত হয় ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশনের । ঘরে যে তরঙ্গের সাহায্যে খাবার গরম করি সেই একি তরঙ্গ বিকিরিত হয় এসব ওয়ারলেস রাউটারে। এসব তরঙ্গ সাধারণত লো গিগাহার্জে বিকিরিত হয়। মডেমের ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশন মানব শরীরের জন্য ক্ষতিকর। কেও যখন ওয়াই ফাই সিগন্যাল সার্চ করেন তখন তরঙ্গ চলাচল করার সময় তার আশে পাশে ইলেক্ট্রো ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করে যার থেকে ইলেক্ট্রো ম্যাগনেটিক রেডিয়েশন উৎপন্ন হয়। ওয়াই ফাই সিগন্যাল আপনার ত্বক ভেদ করে শরীরের অভন্তরে চলে যায়। এর ফলে স্কিন ক্যান্সারের ঝুঁকির দেখা দেয়। সম্প্রতি বিশেষজ্ঞরা এক গবেষণায় দেখেন, ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গ বিকিরণের ফলে মানব শরীরে নানা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় যেমন- মাথা ব্যথা, চোখের দৃষ্টি ঘোলা হয়ে যাওয়া, স্বল্প নিদ্রা, হৃদরোগ সহ নানান রোগ দেখা দেয়। রাউটার ও ওয়াই ফাই টাওয়ারে যেহেতু তরঙ্গ ব্যাবহৃত হয়, তাই এসব টাওয়ারের আশেপাশে রেডিয়েশন উৎপন্ন হয়। এই রেডিয়েশন এন্টেনার যত কাছে থাকে তত বেশী, এবং দূরত্ব বাড়লে দূর্বল হয়ে পড়ে।
সমাধানঃ
ইন্টারনেট আমাদের এতটাই জীবনের সাথে মিশে গেছে যে এটি ত্যাগ করে থাকা কষ্টকরই বটে , তবে কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করে ক্ষতির কিছুটা কমানো যায়।
১) বেশীর ভাগ ওয়াই ফাই ও রাউটারের কারনে শরীরে যে ক্ষতি হয় তার মূল কারণ কাজ ছাড়া আমরা ওয়াই ফাই ও রাউটার সংযোগ বন্ধ করি না, বিশেষ করে রাতের বেলায়ও এসব সংযোগ চলতে থাকে ফলে এ সময় এসব তরঙ্গ আমাদের জন্য ক্ষতি বয়ে আনে।তাই ঘুমানোর আগে রাউটার অফ করে দেয়া ভাল
২) রাউটার এর অবস্থান আপনার থাকার জায়গার একদম কাছাকাছি রাখবেন না
৩) গর্ভবতী নারীদের ক্ষেত্রে ওয়াইফাই রাউটার থেকে দূরে থাকাই শ্রেয়।
রাউটারের ক্ষতিকারক দিক অনেকেই হয়ত বলবে কম , কিন্তু অল্প রেডিয়েশন প্রতিদিন অনবরত শরীরে প্রবেশ করলে যে ক্ষতি হবে তা তো বলার অপেক্ষা রাখে না তাই অপ্রয়োজনে রাউটার বন্ধ রাখুন ।